মানুষের জীবন অনেকটাই বহমান নদীর মতো, নদী যেমন মানুষ কে আশ্রয় দেয় তেমনই নদী ভাসিয়েও নিয়ে যায়। প্রৌঢ় ইশকুল মাস্টার দারুকেশ্বর ভট্টাচার্য একটি নদীকে নিজের মেয়ের নামে করতে চান, সেই আর্জি নিয়েই দারুকেশ্বর ভট্টাচার্য আসে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট প্রবালের কাছে। প্রবাল তাকে আশ্বাস দিতে পারেনা কিন্তু কোথাও যেন এই বৃদ্ধের কাতর আবেদনের সাথে সে নিজেকে একাত্ম বোধ করে, এই বৃদ্ধের মধ্যে প্রবাল তার নিজের বাবাকে খুঁজে পায়,কিন্তু কেন এই বৃদ্ধ একটি নদীর নাম নিজের মেয়ের নামে করবার জন্য কাতর হয়ে ওঠে, প্রবাল কেন নিজেকে খুঁজে পায় এই ঘটনার মধ্যে জানতে এক্ষুনি শুনুন "একটি নদীর নাম"
Ilukirjandus ja kirjandus